(১) ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ) যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন,
উচ্চারণ : যাহাবায যমা-উ ওয়াবতাল্লাতিল ‘উরূক, ওয়া ছাবাতাল আজ্র“ ইংশাআল্লা-হু। অর্থ : ‘পিপাসা দূর হ’ল, শিরা-উপশিরা সিক্ত হ’ল এবং নেকী নির্ধারিত হ’ল ইনশাআল্লাহ’ (আবুদাঊদ, মিশকাত, হা/১৯৯৩,‘ছিয়াম’ অধ্যায়, সনদ ছহীহ)। (২) আব্দুল্লাহ ইবনু আমর ইবনে ‘আছ (রাঃ) ইফতারের সময় বলতেন
উচ্চারণ : আল্ল-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকা বিরহ:মাতিকাল্লাতী ওয়াসি‘আত কুল্লা শাইয়িন আং তাগফিরা লী। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার যে রহমত সকল কিছু পরিবেষ্টন করে রেখেছে, তার দ্বারা প্রার্থনা জানাই, তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও’ (ইবনু মাজাহ, পৃঃ ১২৫, সনদ ছহীহ, ইবনু হাজার)। উল্লেখ্য যে, দেশে প্রচলিত মর্মে হাদীছটি যঈফ (যঈফ আবুদাউদ হা/২৩৫৮ ‘ছিয়াম’ অধ্যায়; যঈফ ইবনু মাজাহ, ১৩৫ পৃঃ)। খানা খাওয়ার পূর্বের দো‘আ আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ আহার করে, তখন সে যেন বলে, #ঢ+ #/ প"#ছ (বিস্মিল্লা-হ) ‘আল্লাহর নামে শুর“ করছি’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪১৫৯ ‘খাওয়া-দাওয়া’ অধ্যায়)। আর প্রথমে তা বলতে ভুলে গেলে বলবে,
(বিস্ মিল্লা হি ফী আওয়ালিহী ওয়া আখিরিহি) ‘খাওয়ার শুর“ ও শেষ আল্লাহর নামে’ (তিরমিযী, ২য় খন্ড, পৃঃ ৭, সনদ ছহীহ, আলবানী)। অথবা (বিস্মিল্লা-হি আওয়ালাহু ওয়া আ-খিরাহু) বলবে। আল্লাহ তা‘আলা ঐ ব্যক্তির উপর সন্তুষ্ট হন, যে খাওয়া ও পান করার মাঝে (আলহাম্দু লিল্লা-হ) বলে (মুসলিম, মিশকাত, হা/৪২০০)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন