উচ্চারণ : আল্ল-হুম্মা বা-রিক লানা- ফীহি ওয়া আত‘ইমনা- খইরাম মিন্হ্। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমাদের এই খাদ্যে বরকত দাও এবং এর চেয়ে উত্তম খাবার খাওয়ার ব্যবস্থা করে দাও’। (১) আবু উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, যখন নবী করীম (ছাঃ) দ¯—রখান ঊঠাতেন তখন বলতেন,
উচ্চারণ : আলহাম্দু লিল্লা-হি হাম্দান কাছীরান ত্বইবাম মুবা-রাকাং ফীহি গইরা মাক্ফিইয়িন ওয়ালা- মুওয়াদ্দা‘ইন ওয়ালা- মুস্তাগনান ‘আনহু রব্বানা-।
অর্থ : ‘পাক পবিত্র, বরকতময় আল্লাহর জন্য সমস্ত প্রশংসা। তাঁর নে‘মত হ’তে মুখ ফিরানো যায় না, তাঁর অন্বেষণ ত্যাগ করা যায় না এবং এর প্রয়োজন থেকেও মুক্ত থাকা যায় না’। তাহ’লে তার পূর্বের গোনাহ সমূহ মাফ করে দিবেন (বুখারী, মিশকাত, পৃঃ ৩৫৫)। (২) মু‘আয ইবনু আনাস তার পিতা হ’তে বর্ণনা করেন, তার পিতা বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আহার করবে অতঃপর বলবে,
উচ্চারণ : আল-হাম্দু লিল্ল-হিল্লাযী আত‘আমানী হা-যা ওয়া রঝাক্বানীহি মিন গইরি হাওলিম মিন্নী ওয়ালা-কুউওয়াহ। অর্থ : সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য, যিনি আমাকে এ পানাহার করালেন এবং এর সামর্থ্য প্রদান করলেন, যাতে ছিল না আমার কোন উপায়, ছিল না কোন শক্তি’ (তিরমিযী, ২য় খন্ড, পৃঃ ১৮৪, সনদ ছহীহ, আলবানী)। (৩) আবু আইয়ূব (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন পান করতেন, তখন বলতেন,
উচ্চারণ : আল-হাম্দু লিল্লা-হিল্লাযী আত‘আমা ওয়া সাক্বা- ওয়া সাউওয়াগাহূ ওয়া জা‘আলা লাহূ মাখরাজা-। অর্থ : ‘ঐ আল্লাহর প্রশংসা, যিনি খাওয়ালেন, পান করালেন এবং সহজভাবে প্রবেশ করালেন ও তা বের হওয়ার ব্যবস্থা করলেন’ (আবু দাউদ, মিশকাত, হা/৪২০৭)। উল্লেখ্য যে, দেশে প্রচলিত
মর্মে বর্ণিত হাদীছ যঈফ (যঈফ আবু দাউদ, হা/৩৮৫০; তাহক্বীক্ব মিশকাত হা/৪২০৪-এর টীকা)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন