(১) তিনবার (সুব্হা-না রব্বিয়াল আ’লা) (তিরমিযী, মিশকাত, পৃঃ ৮৩, সনদ হাসান)। (২ (সুব্হা-নাকা আল্লা-হুম্মা রব্বানা-ওয়া বিহাম্দিকা আল্লা-হুম মার্গ্ফিলী) ৪৬ দো‘আ অধ্যায় (৩) (সুব্বূহু:ন কুদ্দূসুন রব্বুল মালা-ইকাতি ওয়ার-রূহ:) (৪) আলী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন সিজদা করতেন তখন বলতেন,
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা লাকা সাজাদ্তু ও বিকা আ-মাংতু ওয়া লাকা আস্লামতু সাজাদা ওয়াজ্হিয়া লিল্লা-যী খালাক্বাহূ ওয়া স্বওওয়ারাহূ ওয়া শাক্কা সাম’আহু ওয়া বাস্বারহূ তাবা-রকাল্ল-হু আহ:সানুল খ-লিক্বীন। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য সিজদা করছি, তোমার প্রতি ঈমান এনেছি, তোমার জন্য নিজেকে সপে দিয়েছি। আমার মুখমন্ডল সিজদায় অবনত হয়েছে সেই সত্তার জন্য, যিনি একে সৃষ্টি করেছেন, এর আকৃতি দান করেছেন এবং এর কান ও চোখ খুলে দিয়েছেন। মঙ্গলময় আল্লাহ শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকর্তা’ (মুসলিম, মিশকাত, পৃঃ ৭৭, হা/৮১৩)। (৫) আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ) সিজদায় বলতেন,
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মার্গ্ফিলী যাম্বী কুল্লাহূ দিক্কাহূ ওয়া জিল্লাহূ ওয়া আউওয়ালাহূ ওয়া আ-খিরাহূ ওয়া ‘আলা-নিয়্যাতাহূ ওয়া র্সিরাহ। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার ছোট-বড়, পূর্বের-পরের এবং প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সমস্ত গুনাহ মাফ করে দাও’ (মুসলিম, মিশকাত, পৃঃ ৭৭, হা/৮৯২)। (৬) আয়েশা (রাঃ) বলেন, এক রাতে আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বিছানায় পেলাম না। আমি তাঁকে খুঁজতে লাগলাম। আমার হাত তাঁর পায়ের তলাতে ঠেকল। তখন তিনি মসজিদে উভয় পায়ের পাতা খাড়া অবস্থায় সিজদায় ছিলেন। তখন তিনি বলছিলেন,
উচ্চারণ : আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘উযু বিরিয-কা মিন সাখতিকা ওয়াবি মু‘আ-ফাতিকা মিন ‘উক‚বাতিক, ওয়া আ‘উযুবিকা মিংকা লা-উহ্:স্বী ছানা-আন ‘আলাইকা আংতা কামা- আছ্নাইতা ‘আলা-নাফ্সিক। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার সন্তুষ্টির মাধ্যমে তোমার অসন্তুষ্টি হ’তে আশ্রয় চাই। আর তোমার শাস্তি হ’তে পরিত্রাণ চাই। তোমার প্রশংসা করে শেষ করা যায় না। তুমি সেই প্রশংসার যোগ্য যেরূপ তুমি নিজেই করেছ’ (মুসলিম, মিশকাত, পৃঃ ৭৮)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন