তিলাওয়াতকারী ও শ্রোতাদের আয়াতের জবাব (ছালাতে বা বাইরে)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 শায়খ আলবানী (রহঃ) বলেন, এ নিয়মটি উন্মুক্ত। তাই ছালাতের ভিতর ও বাহির উভয় অবস্থা এবং ফরয ও নফল উভয় ছালাত এর অন্তভুক্ত। 

(সাব্বিহিসমা রাব্বিকাল আ‘লা)-এর জওয়াবে রাস‚লুল্লাহ (ছাঃ) 

(সুব্হা-না রাব্বিয়াল আ’লা) বলতেন (আহমাদ, আবুদাউদ, হাকেম, মিশকাত হা/৮৫৯, হাদীছ ছহীহ)। (২) রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি সূরা ক্বিয়ামাহ-এর শেষে পড়বে  ৫

(আলাইসা যা-লিকা বিক্বা-দিরিন ‘আলা- আই ইউয়িয়াল মাওতা-) সে যেন বলে,  (সুব্হা-নাকা ফাবালা-) অর্থ : ‘আমি তোমার পবিত্রতা সহকারে বলছি, হ্যাঁ [আবুদাউদ, বায়হাক্বী, হাদীছ ছহীহ, মিশকাত হা/৮৬০; আলবানী, ছিফাতু ছালাতিন নবী, (বৈর“তঃ ১৪০৩ হিঃ/১৯৮৩ খ্রীঃ) হাশিয়া, পৃঃ ৮৬]। (৩) রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) সূরা আর-রহমানের 

-এর জওয়াবে বলতে বলেন,  

(লা বিশাইয়িম মিন নি‘আমিকা রাব্বানা নুকাযযিবু ফালাকাল হামদু)। অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তোমার কোন নে‘মত অস্বীকার করি না, আর প্রশংসা একমাত্র তোমার জন্য। উল্লেখ্য যে, সূরা ত্বীন-এর শেষে ‘বালা ওয়া আনা আল যা-লিকা মিনাশ শাহেদীন’ এবং সূরা মুরসালত-এর শেষে ‘আমান্না বিল্লাহ’ ও সূরা বাক্বারার শেষে ‘আমীন’ বলার প্রমাণে পেশকৃত হাদীছ যঈফ (আবুদাউদ, বায়হাক্বী, মিশকাত হা/৮৬০; আলবানী, হাশিয়া মিশকাত টীকা নং ৬; ইবনে কাছীর, ১/৭৪৬ পৃঃ)। অনুরূপভাবে ‘আল্লা-হুম্মা হা-সেবনী হিসা-বায় ইয়াসীরা’ দো‘আটি সূরা গাশিয়ার সাথে খাছ নয়, বরং ছালাতের মধ্যে যে কোন দো‘আর স্থানে পড়া যায় (আহমাদ, মিশকাত হা/৫৫৬২, হাদীছ ছহীহ)। 


Related Posts

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Subscribe Our Newsletter