জাবির (রাঃ) নাবী কারীম (ছাঃ)-এর হজ্জের বিবরণ দিতে গিয়ে বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন ছাফা পাহাড়ের নিকটে গেলেন তখন পড়লেন,
উচ্চারণ : ইন্নাস্ব্ স্বাফা ওয়াল মারওয়াতা মিং শা‘আইরিল্লা-হি আবদাউ বিমা বাদাআল্লা-হু বিহি।
অর্থ : ‘নিশ্চয়ই ছাফা ও মারওয়া পাহাড় আল্লাহর নিদর্শন সমূহের অন্তভুক্ত। আমি (হজ্জ) ঐ স্থান হ’তে আরম্ভ করব যেখান হ’তে আল্লাহ আরম্ভ করেছেন’। অতঃপর তিনি পাহাড়ের উপরে উঠলেন এবং কা‘বা ঘর দেখতে পেয়ে আল্লাহর একত্ববাদ ঘোষণা করলেন ও তাকবীর পাঠ করলেন। অতঃপর বললেন,
উচ্চারণ : লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্:দাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া ‘আলা কুলি− শাইয়িং ক্বাদীর, লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্:দাহু আংজাঝা ওয়া‘দাহু ওয়া নাস্বারা ‘আব্দাহু ওয়া হাযামাল আহ্:যা-বা ওয়াহ:দাহু।
অর্থ : ‘আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোন মা‘বূদ নেই, তাঁর কোন শরীক নেই, রাজত্ব তাঁর হাতে, প্রশংসা একমাত্র তাঁর। তিনি সমস্ত বস্তুর উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোন মা‘বূদ নেই। যিনি স্বীয় ওয়াদা পূরণ করেছেন, তাঁর বান্দাকে সাহায্য করেছেন, আর তিনি একাই সম্মিলিত বাহিনীকে পরাস্ত করেছেন’ (মুসলিম, মিশকাত হা/২৫৫৫)। উল্লেখ্য যে, দো‘আটি তিনবার বলতে হবে। মারওয়া পাহাড়ে উঠেও তিনবার বলতে হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন