ওমর (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উত্তম রূপে ওযূ করবে অথবা পূর্ণ নিয়মের সাথে ওযূ করবে, অতঃপর বলবে,
উচ্চারণ : আশ্হাদু আল্লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হু ওয়াহ্:দাহূ লা- শারীকালাহূ ওয়া আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া রসূলুহ। অর্থ : ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন মা‘বূদ নেই, তিনি একক, তার কোন শরীক নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহম্মাদ (ছঃ) তাঁর বান্দা ও রাসূল। তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয়, যে কোন দরজা দিয়ে সে প্রবেশ করতে পারে’ (মুসলিম, মিশকাত ৩৯ পৃঃ হা/২৮৯ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়)। তিরমিযীতে বর্ধিত আকারে রয়েছে,
উচ্চারণ : আল্ল-হুম্মাজ ‘আলনী মিনাত তাওওয়া-বীনা ওয়াজ‘আলনী মিনাল মুতাত্বহহিরীন। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাকে তওবাকারী ও পবিত্রতা অবলম্বনকারীদের অন্তভূক্ত কর’ (ছহীহ তিরমিযী, মিশকাত হা/২৮৯; ইরওয়া হা/৯৬-এর আলোচনা দ্রঃ সনদ ছহীহ)। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, রাসূল (ছাঃ) ওযূর পর বলতেন,
উচ্চারণ : সুব্হ:হানাকা আল্ল-হুম্মা ওয়া বিহাম্দিকা আশ্হাদু আল্লা- ইলা-হা ইল্লাআংতা আস্তাগ্ফির“কা ওয়া আত‚বু ইলাইক।
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার প্রশংসা সহকারে পবিত্রতা বর্ণনা করছি। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তুমি ছাড়া কোন মা‘বূদ নেই। তোমার নিকটেই ক্ষমা চাচ্ছি এবং তোমার নিকটেই ফিরে যাব’ (শাওকানী, তুহফাতুয যাকেরীন হা/৯৩; ইরওয়াউল গালীল, ৩/৯৪পৃঃ, হা/৬২৬ ও ৯৬-এর আলোচনা দ্রঃ)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন