ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যখন সফরের উদ্দেশ্যে উটের পীঠে আরোহন করতেন তখন বলতেন,
উচ্চারণ : আল্ল-হু আক্বার, আল্ল-হু আক্বার, আল্ল-হু আক্বার সুব্হা-নাল্লাযী সাখ্খারা লানা- হা- যা- ওয়ামা- কুন্না- লাহূ মুক্বরিনীন ওয়া ইন্না- ইলা- রব্বিনালামুংক্বলিবূন, আল্ল-হুম্মা ইন্না নাস্আলুকা ফী সাফারিনা- হা-যাল র্বিরা ওয়াত তাক্বওয়া ওয়া মিনাল ‘আমালি মা-তারয¦-, আল্ল-হুম্মা হাব্বিন ‘আলাইনাসাফরানা- হা-যা- ওয়া আত্ববি লানা- বু‘দাহু, আল্ল-হুম্মা আংতাস স্ব-হিবু ফিস সাফারি ওয়াল খলীফাতু ফিল আহলি ওয়াল মা-ল, আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘উযুবিকা মিন ওয়া‘ছা-ইস সাফারি ওয়া কা-বাতিল মানযারি ওয়া সূইল মুংক্বালাবি ফিল মালি ওয়াল আহল। অর্থ : ‘আল্লাহ সবচেয়ে বড় (তিনবার), ঐ আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি, যিনি এটিকে (বাহন) আমাদের জন্য অনুগত করে দিয়েছেন। অথচ তাকে আমরা অনুগত করতে স¶ম নই। অবশ্যই আমরা আমাদের রবের নিকট প্রত্যাবর্তন করব। হে আল্লাহ! আমরা এই সফরে তোমার নিকট নেকী ও তাক্বওয়া চাই। আর তোমার পসন্দনীয় আমল চাই। হে আল্লাহ! এ সফরকে আমাদের উপর সহজ করে দাও এবং তার দূরত্বকে কমিয়ে দাও। হে আল্লাহ! তুমিই আমাদের এই সফরের সাথী আর পরিবারের উপর রক্ষক। হে আল্লাহ! তোমার নিকট আশ্রয় চাই সফরের কষ্ট হ’তে আর সফরের কষ্টদায়ক দৃশ্য হ’তে এবং সফর হ’তে প্রত্যাবর্তনকালে সম্পদ ও পরিবারের ক্ষয়ক্ষতি ও কষ্টদায়ক দর্শন হ’তে। আর যখন রাসূল (ছাঃ) সফর হ’তে প্রত্যাবর্তন করতেন তখন নিম্নের অংশটুকু বেশী করে বলতেন,
উচ্চারণ : আইবূনা তাইবূনা ‘আবিদূনা লিরব্বিনা হামিদূনা। অর্থ : ‘আমরা প্রত্যাবর্তন করছি, তওবা করতে করতে ইবাদত রত অবস্থায় এবং আমাদের রবের প্রশংসা করতে করতে’ (মুসলিম, মিশকাত, পৃঃ ২১৩)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন